অস্কার বিজয়ী লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও - জিও মেরে লিও।
Published on 29th Februar, 2016
রচনা - প্রবীর কুন্ডু (লেখকের ফেসবুক লিঙ্ক)
শাহরুখ খান অস্কার পেলেও এত খুশি হতাম না যত আনন্দ পেয়েছি এই ছেলেটা অস্কার পেয়েছে বলে। আঙুর ফল টকের মত অনেককেই বলতে শুনি অস্কার বা কোনো প্রাইজ আসল নয়, আসল হল মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেওয়া। তবে ওসব মনকে স্বান্তনা দেওয়া কথাবার্তা আজকের যুগে অচল। রাতের বেলায় কোনো মানুষ হাতে শ্যাম্পেনের বোতল নিয়ে যখন ব্যালকনিতে গিয়ে দাঁড়ায় এবং এই শহরটাকে দেখে আর মনে মনে ভাবে আমার যোগ্যতা কিছু কম ছিল না, ওটা আমারই পাওয়া উচিত তখন তার কতটা ফাটে সেটা একমাত্র সেই বুঝতে পারে। তার সবথেকে কাছের সঙ্গীটিও হয়ত তার হাহাকার বুঝতে পারবে না। ছেলেটা কে সেটা সকলেই জানে, বিশেষ ভনিতা করব না। লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও।
তাকে ছেলেটা কেন বলছি। লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও-কে অনেক পরে চিনেছি, এ দেশের আরো হাজারটা আম আদমীর মতই আমি তাকে প্রথমে জ্যাক নামেই চিনতাম। সেই ছেলেটা যে জুয়াতে টাইটানিকের টিকিট পেয়ে গেল এবং বড় মানুষদের সাথে এক আসনে বসে উদাত্ত কন্ঠে বলে দিল গত রাতে আমি রাস্তার ফুটপাতে একটা ব্রীজের নিচে শুয়ে ছিলাম আর এখন আমি শহরের সবথেকে ধনীদের সাথে লাঞ্চ করছি। জীবন এরকমই। বন্ধুদের সাথে স্লো মোশনে ছুটে ছুটে আসছে একটা ছেলে।
হিন্দি প্রেম কাহিনী দেখে দেখে সত্যি বলতে মাথা ধরে গেছে, ধরে যে গেছে সেটাও বুঝিনি, বুঝলাম তখন যখন পর্দায় জ্যাক এবং রোজের প্রেম কাহিনী দেখলাম। এরকম প্রেমই বোধহয় স্বর্গ থেকে তৈরী হয়ে আসে। তখন ক্লাস সেভেনে পড়ি। এর আগে ইংরেজী সিনেমা বলতে একটাই এবং সেটা জুরাসিক পার্ক। আর কিছু চার্লি চ্যাপ্লিনের সিনেমা। টাইটানিক যেন একটা অজানা দরজা খুলে দিল। আচ্ছা তাহলে এই হল হলিউড। এখানে এরকম হয়। ছেলেটার প্রেমে পড়ে গেলাম। জানি না এটা আর কার কার ক্ষেত্রে হয়েছে, রোজের থেকেও বেশী ভালোবেসে ফেললাম জ্যাককে। সেই সময় অস্কার-এর নাম শোনা থাকলেও সেটার গুরুত্ব সম্পর্কে জ্ঞ্যান শূন্য।
বহু পরে যখন ন্যাশানাল ইনস্টিটিউটে ভর্তী হওয়ার সময় ইন্টারভিউতে আমায় জিজ্ঞেস করা হল, একটা প্রিয় ছবির নাম বলো। আমি টাইটানিক বলেছিলাম বাই হার্ট। আর পথের পাঁচালী বলেছিলাম কারণ ওটা না বললে গুরুজনেরা খুশি হয় না। তার-ও আগে অবশ্য আমি ছেলেটার আরো কিছু সিনেমা দেখে ফেলেছি। টাইটানিকের ৪/৫ বছর পরের কথা। সেই সময় ফুটপাত থেকে কেনা ডিভিডি । একটা ক্যাসেটে ৯টা সিনেমা। বাছতে বাছতে আমার হাতে একটা ডিভিডি এসে গেল। সেখানে লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিওর আরো কিছু সিনেমা রয়েছে। মনে পড়ে গেল টাইটানিকের সেই স্মৃতী গুলো। দু'বার না ভেবেই ডিভিডি কিনে বাড়িতে এসে পরপর দেখে নিলাম – রোমিও জুলিয়েট , ক্যাচ মি ইফ ইউ ক্যান , দ্য বীচ।
রোমিও জুলিয়েট কাকে বলে সেটা তখনও আমার কাছে অজানা। মানে নানান লেখায় – গানে - সিনেমায় লায়লা মজনু , হীর রাঞ্জহা, সোনি - মাহিওাল ইত্যাদি যেমন শুনেছি সেরকমই রোমিও জুলিয়েট-ও শুনেছি, অঞ্জন দত্তের ‘পারব না হতে আমি রোমিও’ শুনেছি। কিন্তু শেক্সপিয়ার পড়িনি। পড়াটা কতটা জরুরী সেটার সম্পর্কেও কোনো সাম্যক ধারণা নেই (ব্রাকেটে বলে রাখি, শেক্সপিয়ার পড়ার ইচ্ছে আমার ঐ লিওনার্দোর রোমিও দেখার পরেই ইচ্ছে হয়েছিল)। রাজবাড়ির সুইমিংপুলে বুক খোলা নায়িকা কে ওরকম শিহরণ করে দেওয়া চুমু খেতে আমি আর কখনও কোথাও দেখিনি। ওরকম একটা চুমু খাওয়ার পর মরে গেলেও আফশোস থাকে না কোনো।
এর পর দেখলাম ‘ক্যাচ মি ইফ ইউ ক্যান’। এখানে শুধু লিও কে নয়, আমি স্পীলবার্গকেও নতুন করে আবিষ্কার করলাম। স্পীলবার্গ মানেই তার মানে শুধু সায়েন্স ফিকশান বা আকাশচুম্বী দানবদের জঙ্গীপনা নয়! এর বহু পরে আমি স্পীলবার্গের ‘দ্য টার্মিনাল’ দেখে আরো অবাক হয়েছিলাম। প্রসঙ্গত হলিউডের সেরা তিনটে সিনেমার মধ্যে আমি ‘ব্যাক টু দ্য ফিউচার’-কে রাখি।
সে যাই হোক, অন্য প্রসঙ্গে যাব না। কথা হচ্ছিল সেই ছেলেটাকে নিয়ে। ২০০৭-এ যখন ব্লাড ডায়মন্ড সিনেমায় তিনি নমিনেশন পেয়েও অস্কার পেলেন না এবং কাগজে এই নিয়ে খুব লেখাটেখা হল তখন আমি প্রথম খেয়াল করলাম, টাইটানিক এগারোটা অস্কার পেয়েছিল কিন্তু তার হিরো সেই সময় নমিনেশানই পায় নি। এ কেমন কথা !! এ তো ভারতীয় টীমের রাহুল দ্রাবিড়ের মত অবস্থা। অন্যের ছায়ায় চিরকাল যে ঢাকা পরে গেল। আজ লিও-র আফটার অ্যাওয়ার্ড স্পীচটি শুনছিলাম। শুনে এতটুকু অবাক লাগে নি যে তিনি টাইটানিকের পরিচালক জেমস ক্যামরনের নাম করেননি। অভিমান সকলের হয় বস।
এরপর আমি তার ইনসেপশন দেখি। তারপর আরো কিছু সিনেমা দেখি, সবকটা নাম এই মুহুর্তে মনে পড়ছে না। যেগুলো পড়ছে সেগুলি হল ‘গ্যাংস অফ নিউইয়র্ক’ , ‘অ্যাভিয়েটর’ , ‘ইলেভেনথ আওয়ার’ আরো কিছু। আজ আমি খুব খুশি। সত্যি সত্যি খুশি। জানি না কেন। কেউ একজন অস্কার পেল তাতে আমার খুশি হওয়ার কোনো কারণ থাকার কোনো কথা নয়। আসলে আমি খুশি সেই ক্লাস সেভেনে পড়া ছেলেটার কথা ভেবে, যে রাত জেগে একা একা নিজের ঘরে টাইটানিক দেখছে আর প্রতিটা সিনে শিহরিত হচ্ছে।
সেই বারো বছরের ছেলেটা অমিতাভ বচ্চন দেখেছে, মিঠুন দেখেছে, অক্ষয় কুমার দেখেছে, তারা তো সকলে হিরো, তারা শেষ অবধি জিতে যাবেই। কিন্তু এই নতুন ছেলেটা তো হিরো নয়, সে একজন সাধারণ মানুষ। যে খানিক আগে রাস্তার পাশে জুয়া খেলে জিতে গেল টাইটানিকের টিকিট। তাকে একটা ঘরে মিথ্যে বদনাম দিয়ে আটকে রাখা হয়েছে। কোমর, বুক শেষ অবধি নাক মুখ পুরোটাই ডুবে যাচ্ছে জলে আর তাকে বাঁচাতে ছুটে আসছে শহরের সবথেকে ধনী পরিবারের সুন্দরী মেয়েটি। সেভেনে পড়া ছেলেটা ১৪ ইঞ্চি টিভিতে সিনেমা দেখছে আর ভাবছে আমার জন্যেও কেউ নিশ্চয় আসবে এইভাবে। সেই স্বপ্নের হিরো আজ অস্কার হাতে যখন মঞ্চে উঠছে আমি তখন বাসে ছিলাম। ইচ্ছে করছিল সকলকে চীৎকার করে বলি ‘জানেন টাইটানিকের সেই ছেলেটাকে মনে আছে, সে আজ তার জগতের সেরা পুরস্কারটি আজ পেল’। টাইটানিকের ১৯ বছর পর।
টাইটানিকের আমার একটি প্রিয় দৃশ্য যেখানে জ্যাক তার জীবন দর্শন বলছে :
আত্মহত্যা করার সেরা উপায়? Published on 28th February, 2016
আপনার আত্মহত্যার কারণ যাই হোক না কেন ফলাফল যেন ১০০ শতাংশ সঠিক হয় তার জন্যে দয়া করে সঠিক পরিকল্পনা করে নেবেন। যেকোনো কাজের আগেই পেপার ওয়ার্ক করাটা খুবই জরুরী। তাই আত্মহত্যা করার আগে এই প্রতিবেদনট অবশ্যই পড়বেন।
তারপর গামছা পরে বেরিয়ে এলেন শ্রীজাত। Published on 27th February, 2016
খানিক পরে গামছা পরে ৩০ / ৩৫ বছরের একটি ছেলে, মাথায় হালকা টাক, বেরিয়ে এল। শ্রীজাতকে এই প্রথম দেখলাম। বয়স যে অল্প সেটা আগে থেকেই আন্দাজ ছিল। দেখে কিছুটা নিরাশ হলাম কি না এখন আর খেয়াল নেই।
উগ্রবাদী মানেই কি মুসলিম ?? শ্লা ছোটলোকের পাঝাঁড়া!! Published on 23th February, 2016
কথাটা শোনার পর মেজাজটা পুরো খিচ খেয়ে গেল। শালা কিছুতেই আর সিনেমার দিকে মন দিতে পারছিলাম না। ব্যাটাকে ধরে খানিক ক্যালাতে পারলে হেব্বী হত।
তোমার গুয়ে গন্ধ নেই, আমি হাগলেই পাড়া ছাড়া ?? দেশপ্রেম বনাম দেশদ্রোহিতা। Published on 17h February, 2016
ভালোবাসি বলা মানেই কিন্তু ভালোবাসা হয় না। আপনার বউ হয়ত আপনার অত্যাচারের ভয়ে সারা দিন ২৪ ঘন্টা ভালোবাসার মন্ত্র আউড়ে যাচ্ছে। ভালো করে খোঁজ নিলে জানতে পারতেন, রাতের অন্ধকারে সিঁড়ির পিছনে আপনার ড্রাইভারের সাথে লুকিয়ে জাপটাজাপটি করে তিনি শান্তিতে আছেন।
দু'বছরের এই শিশুর জন্যে প্রতিদিন প্রয়োজন হয় ৪০টি সিগারেট Published on 11th February, 2016
গরীব দেশ ইন্দোনেশিয়া এবং তার আশ্চর্য্য শিশু। দুবছরের এই শিশু সারা দিনে কম করে ৪০টি সিগারেট খায়। কি করে এই নেশা তার লাগল সেটি কেউ জানতে পারে নি।
ফেসবুক হেরে গেল। জিতে গেল সাধারণ মানুষের লড়াই। Published on 10th February, 2016
ফ্রী বেসিক ফ্রী বেসিক করে গত দুতিন মাস ধরে ফেসবুক আমাদের মাথা খেয়ে নিয়েছিল। বেশির ভাগ অগা পাবলিক ফ্রী বেসিক আসলে কি সেটা না জেনেই আমিও সাপোর্ট করছি এই দেখ কি মহান দেশ সেবা করছি ভাব নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছিল।
আমার মেয়েকে নির্ভয়ে ধর্ষণ করুন - অনলাইনে মায়ের বিজ্ঞাপন Published on 09th February, 2016
আমেরিকার এই মা অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিল, আসুন আমার মেয়েকে ধর্ষণ করুন। শুধু তাই নয় সেই ধররষণের ভিডিও রেকর্ডিং করে সেগুলো বিক্রি করতেও তিনি পিছপা হননি।
একটি খারাপ মেয়ে (shortfilm) চিত্রনাট্য ও পরিচালনা
- প্রবীর কুন্ডু
ফেসবুকের অ্যাডমিনরা নিজেদের কি পুলিশমন্ত্রী মনে করেন। Published on 22nd January, 2016
কিছু গ্রুপ এবং তাদের অভিভাবক অ্যাডমিন। তাদের গ্রুপে পোস্ট করলে সেটা তারা অ্যাপ্রুভড না করেন পোস্ট হতে দেন না !! গোটা ফেসবুকে পোস্ট করতে মার্ক জুগেনবার্গের পারমিশন লাগে না। তুমি শালা একটা ২০০ মেম্বারের গ্রুপ বানিয়ে সেখানের বিধাতা সেজে বসেছ ??
কোন বয়সের মেয়েরা ঠিক কেমন ছেলেকে নিজের প্রেমিক রূপে পেতে চায় Published on 17th January, 2016
সবার আগে বুঝতে হবে মেয়েরা ক'প্রকার ? বয়সের দিক থেকে আমরা মেয়েদের এখানে তিন ভাগে ভাগ করব। প্রথম ভাগ যাদের বয়স ১৪ থেকে ১৯। এর পরের ভাগ হল ২০ থেকে ২৫ এবং তারপর ২৬ থেকে মোটামুটি ৩২।
আর কিছুদিন পর হয়ত বাংলাতেও এরকম ভাবেই খবর পড়া হবে। Published on 16th January, 2016
কিন্তু খবরের চ্যানেল এখন এসবের সীমাও ছাড়িয়ে গেছে। কিছুদিন ধরেই লিঙ্গবর্ধক তেলের বিজ্ঞাপনের আড়ালে বাংলার বিভিন্ন বড় দৈনিকে ছবিসহ নোংরা গল্প পরিবেশনের কাজ চলছে। এইবার সংবাদ চ্যানেলেও সংবাদ পাঠিকারা এই ধরণের উত্তেজক পোশাক পরা শুরু করেছেন।
বাংলাদেশের ক্যালেন্ডারের ভুলভ্রান্তি Published : 12Jan, 2016
যুগের নিয়মে এই "বঙ্গাব্দ" আপামর বাঙ্গালীর ক্যালেন্ডারে রুপান্তরিত হয়। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশের অরাযোগ স্বেচ্ছাচারী শাষক এরশাদ হিন্দু বিদ্বেষ জনিত কারনেই ভারতীয় বাঙ্গালী ক্যালেন্ডার বিশেষজ্ঞদের সাথে আলোচনা ছাড়াই ১৯৮৭ সালে বাংলা ক্যালেন্ডার কে পরিবর্তন করেন। প্রসঙ্গে মনে রাখা প্রয়জোন তিনি কিন্তু হিজরি সাল কে পরিবর্তন করেননি।
মেয়ে পটানোর কিছু সহজ উপায় Published on 7th January, 2016
সকল পুরুষই চান সুন্দরী নারীদের মন জয় করতে, নিজের প্রেমিকা বা স্ত্রী হিসাবে একজন সুন্দরী নারীকে কামনা করেন সকল পুরুষ। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কীভাবে জয় করবেন সুন্দরী নারীর মন?
একজন ১৭ বছর বয়সী রেপিস্টের সাক্ষাৎকার। Published on 6th January, 2016
দেশে নানান জায়গায় বেড়ে চলা ধর্ষণের ঘটনা আমাদের বারে বারে চমকে দেয়। আমরা নানান মানুষের কথা শুনি, কিন্তু একজনের রেপিস্টের কথা কি কখনও শুনতে চেয়েছি।
প্রেম টিকিয়ে রাখার সেরা ৫টি উপায় Published on 4th January, 2016
আজ দেখছেন ‘ইন রিলেশনশিপ’ স্টাটাস। কাল দেখবেন সিঙ্গল। আজ দেখছেন গলা জড়িয়ে ফটো তুলছে, নিজেদের ট্যাগ করছে। পরশু আনফ্রেন্ড। এসবের মধ্যেও নিজের প্রেম টিকিয়ে রাখতে সেরা ৫টি উপায় জেনে নিন।
শীতকালের পাঁচটি উপকারিতা Published on 3rd January, 2016
শীতকাল আপনার প্রিয়। শীতকালে চিড়িয়াখানা যাওয়া, পিকনিকে কমলালেবু খাওয়া বা বইমেলায় নতুন বই এসব তো সকলেই জানেন। কিন্তু দৈনন্দিন জীবনের শীতকালের সেরা ৫টি উপকারিতা যেটা কখনও কেউ বলে নি, সেগুলো জেনে নিন।
মেয়েরা কিভাবে ছেলেদের প্রেম প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় সেটা জানুন। Published on 2nd January, 2016
আপনি কখনও কোনো মেয়েকে প্রেম প্রস্তাব দিয়েছেন। নিশ্চয় প্রথমবারে সফল হননি। হওয়াটা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। তাহলে মেয়েটি আপনার ভালোবাসার উত্তরে আপনাকে কি বলেছে? মেয়েরা সাধারণত যেটা বলে থাকে বা যেগুলো বলতে ভালোবাসে সেই রকম সেরা ৫টা কারণ জেনে নিন।
ফ্রী বেসিক কি? জেনে নিন। আপনাদের জন্যে সহজ ভাষায় একটি নিবেদন। Published on 1st January, 2016
ফেসবুক খুললেই আপনি এখন কি দেখতে পাচ্ছেন? আমি জানি। আমরা সকলেই জানি। প্রেমিকার নোটিফিকেশান ভেবে আপনি যেটি খুলছেন সেটি আসলে আপনার কোনো বন্ধু আপনাকে পাঠিয়েছে যে সে Free Basic সাপোর্ট করেছে এবং আপনাকেও করতে বলছে। ধীরে বৎস, ওটা আপনাকে আপনার বন্ধু পাঠায় নি। ওটা ফেসবুক আপনার বন্ধুকে বাধ্য করেছে নিজের প্রচারটা করাতে। ভাবুন ফেসবুক কিভাবে আপনার ব্যাক্তিগত জগতকে প্রভাবিত করছে। তারা এবার শুরু করতে চলেছে – ফ্রী বেসিক।